চলুন ফেরত খাম লেখার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেই। আমাদের প্রথমে জানতে হবে ফেরত খাম কি? আবেদন পত্র পাঠানোর পর কর্তৃপক্ষ যখন যে পত্র পাঠায় তাই মূলত ফেরত খাম। অর্থাৎ আপনার ঠিকানাটাই হয়ে যাবে প্রাপরের ঠিকানা।যদি উপরের লাইনটি না বুঝে থাকেন তাহলে আপনি ছবি দেখে সহজেই বুঝতে পারবেন।
{getToc} $title={ফেরত খাম}
ফেরত খাম লেখার নিয়ম
ফেরত খাম নিয়ে কিছু প্রশ্নোত্তর:
ক। খামের উপরে পদের নাম উল্লেখ না করা হলে কি সমস্যা হবে?
উত্তর: হ্যাঁ। সমস্যা হবে, কারণ যখন কোন নিয়োগ কারী কোনো নিয়োগের বিজ্ঞাপন তখন সে কেবল একটি পোষ্টের জন্য নয় বরং এক বা একাধিক পোষ্টের জন্য সার্কুলার দিয়ে থাকে।
{alertSuccess}আপনি পড়তে পারেন: চাকরির খামের উপর লেখার নিয়ম
খ। ফেরত খাম কতদিনে মধ্যে পাঠাবে?
উত্তর: কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই, এটা কর্তৃপক্ষ এর উপর নির্ভর করে,যখন পরীক্ষা হবে তার বেশ কিছুদিন আগে প্রবেশপত্র বা অন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ফেরত খামে পাঠিয়ে থাকে।
গ। ডাকটিকিটটা কি খামের কোন এক জায়গায় লাগালেই হবে? নাকি ঐ টারও কোন নিয়ম আছে?
উত্তর: যে কোন এক জায়গায় লাগালেই হবে, তবে সুন্দর জায়গায় দেয়াটাই ভালো।
ঘ। ফেরত খামটা কি মূল খামের সাথে দিতে হবে?
উত্তর: হ্যাঁ, ফেরত খামে আপনার ঠিকানা লিখে মূল খামের মধ্যে দিতে হবে।
ঙ। আমার জেলা মুন্সীগঞ্জ কিন্তু আমি ঢাকায় থাকি এখন আমি কি প্রেরক জাগায় আমার ঢাকার ঠিকানা দিবো?
উত্তর: ঢাকার ঠিকানা দিতে পারেন | তবে ফেরত খামে আপনি যে ঠিকানায় প্রবেশপত্র সহ অন্যান্য কাগজপত্র পেতে চান সেই ঠিকানাটা দিবেন|
যদি আপনার এই সকল প্রশ্ন মনে না থাকে তাহলে ফেসবুকে শেয়ার করে রাখতে পারেন তাতে করে আপনার সময় নষ্ট হবে না। যখনি কোন প্রশ্নের উত্তর জানার দরকার হলে ফেসবুক টাইম লাইনে সহজেই পেয়ে যাবেন।