আওয়ামী লীগের বিশেষ শাখা নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। যখন নতুন ছাত্র দলে যোগ করা হয় তাদের পদবীর জন্য তখন তাদের জীবন বৃত্তান্তের বিশেষ প্রয়োজন হয়। এই পোষ্টে আমরা দেখব কিভাবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত লিখতে হয়। তার আগে একটু জেনে নেই।{getToc} $title={বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত দেখুন}
জীবন বৃত্তান্ত কি?
জীবন বৃত্তান্ত হল সেই প্রয়োজনীয় কাজ পত্র যেখানে কোনো ব্যক্তির দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা তুলে ধার হয়। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত সেই একই। কেবল লোগো যোগ করতে হয়। এই বিষয়টা পুরোটাই পরিষ্কার ধারণা পাবেন যখন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত এর একটি ছবি দেখবেন।
যদিও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত ছবিটা ঘোলা একটু কষ্ট করে জোম করে দেখুন।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত কি কি লাগবে
- পাঁচ ফুট সাইজের এক কপি ছবি। বা যা চাওয়া হবে।
- অধ্যয়রত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম।
- এসএসসি সার্টিফিকেটের নাম বা জন্ম নিবন্ধনের নাম। যা সঠিক ভাবে দিতে হবে।
- জন্মতারিখ এসএসসি সার্টিফিকেটের বা জন্ম নিবন্ধনের অনুযায়ী দিবেন।
- মোবাইল নাম্বার দিবেন, মনে রাখবেন যেই নাম্বারের আপনাকে পাওয়া যাবে সেই নাম্বার দিবেন।
- পিতার নাম, মাতার নাম
- পেশা, ধর্ম, রক্তের গ্রুপ, জাতীয়তা।
- স্থায়ী ঠিকানা ও
- বর্তমান ঠিকানা উল্লেখ করুন।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা। আপনি যে পর্যন্ত লেখা পড়া করেছেন তা উল্লেখ করে দিবেন।
আপাদত, এই পর্যন্ত তথ্য দিলেই যে কোনো শাখার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত হয়ে যাবে। তাছাড়া এখানে যে ছবিটি দেখতে পাবেন ডাউনলোড করে তা কম্পিউটারের কাছে গিয়ে দেখাবেন যাতে করে তার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত ছবিটি তৈরী করতে সহজ হয়।
যদি এই পোষ্ট উপকারে আসে তাহলে একটা শেয়ার দিবেন আর যদি কোনো সমস্যা হয় কমেন্ট করবেন সাথে সাথে উত্তর দিয়ে দিব।
তাছাড়াও যদি আপনি আমার কাছ থেকে এই রকম যেকোনো ফরমেটের লিখে নিতে চান তাহলে মেসেজ করে জানাতে পারেন। চার্জ প্রযোজ্য।
নোট: ছবিতে ১ নং পৃষ্টা দেখাচ্ছে পরবর্তী পৃষ্টাতে কেবল শিক্ষাগত যোগ্যতা মতন টেবিল হবে। তার মানে সদস্য সংখ্যা উপর ভিত্তি করে টেবিল বড় হবে তাতে করে ছাত্রলীগের জীবন বৃত্তান্ত এক পৃষ্টায় বা দুই পৃষ্টায় হবে।
Tags:
CV